ফজল কাদির: ১৯৭৫ সালের এ দিনে সিপাহী-জনতার ঐতিহাসিক বিপ্লব দেশের রাজনীতির গতিধারা পাল্টে দেয় এবং জাতিকে নতুন রাজনৈতিক পরিচয়ে অভিষিক্ত করে। বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন স্বাধীনতার ঘোষক ও তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান। দেশকে সাজিয়ে তুলেন তিনি। ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা একথাগুলো বলেন।

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আয়োজনে কিশোরীগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শনিবার বিকালে এ আলোচনা সভা হয়। এর আগে শহরের প্রধান সড়কে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালী বের হয়। এসময় হাজার হাজার নেতা-কর্মীর ঢল নামে।

উপজেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম তাজুল ইসলাম ডালিমের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নীলফামারী ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সৈয়দপুর জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল গফুর সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক শাহীন আকতার। বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন প্রামানিক, প্রচার সম্পাদক আবু সরকার, সহ-সভাপতি কাজী একরামুল হক,অ্যাডভোকেট এস এম ওবায়দুর রহমান,বিএনপি নেতা জিয়াউর হক জিয়া, শফিকুল ইসলাম জনি, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক রুপা বেগম, কিশোরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক ইবনে সাঈদ সুজন, যুবদলের সভাপতি মাহমুদুল হক টিপু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসানুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক বেলাল হোসেন, কৃষক দলের সভাপতি তৌহিদুর রহমান তৌহিদ, সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদুল ইসলাম মোর্শেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক আতিকুর রহমান শিমুল, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শাহ আলম বাবু, সদস্য সচিব দেবাশীষ সরকার, তাঁতী দলের আহ্বায়ক রহিদুল ইসলাম, ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক জোবাযেদ ইবনে রুবেল, সদস্য সচিব সোহেল রানা প্রামানিক রাসেল, মহিলা দলের সভাপতি নাজমা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক রোকসানা আফরোজ, কিশোরগঞ্জ কলেজ ইউনিটির ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক পলাশ ইসলাম সহ বিএনপি ও অঙ্গ, সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকগণ।