সৈয়দপুর ০৯:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নীলফামারীতে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদন্ড

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১২:৫২:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২ ৪৯ বার পড়া হয়েছে
চোখ২৪.নেট অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফজল কাদির: নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় মাহমুদার রহমান নামে একজনের মৃত্যুদন্ড ও দেড় লাখ টাকা জরিমানা কেেরছে আদালত।

বুধবার দুপুরে নীলফামামলী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত-১ এর বিচারক মো: মনসুর আলী আসামীর অনুপস্থিতিতে এই রায় প্রদান করেন।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর জলঢাকা উপজেলার খাদ্য গুডাউন সংলগ্ন এয়াকুব আলীর মেয়ে স্থানীয় পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ইতি আক্তারকে ১৫) বাড়ীতে একা পেয়ে দুন্দিবাড়ী এলাকার আফান উদ্দীনের ছেলে মাহমুদার রহমান (২৫) ধর্ষণ করে। ঘটনাটি প্রকাশ হওয়ার ভয়ে পরে মাহমুদার মেয়েটির গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঘরের তীরের সাথে ঝুলিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন মেয়েটিকে গুরুত্বর অসুস্থ্য অবস্থায় উদ্ধার করে জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ১ অক্টোবর মাহমুদার রহমানকে একমাত্র আসামী করে জলঢাকা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে আসামী পলাতক ছিলেন।

এদিকে মামলাটির তদন্ত শেষে ২০১০ সালে ১৪ ফের্রুয়ারী আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন জলঢাকা থানার ওসি আরমান হোসেন। দীর্ঘ স্বাক্ষ্য প্রমান শেষে আদালত আসামীর অনুপস্থিতিতে বুধবার এই রায় প্রদান করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য


নীলফামারীতে স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদন্ড

আপডেট সময় : ১২:৫২:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ অক্টোবর ২০২২

ফজল কাদির: নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় মাহমুদার রহমান নামে একজনের মৃত্যুদন্ড ও দেড় লাখ টাকা জরিমানা কেেরছে আদালত।

বুধবার দুপুরে নীলফামামলী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালত-১ এর বিচারক মো: মনসুর আলী আসামীর অনুপস্থিতিতে এই রায় প্রদান করেন।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর জলঢাকা উপজেলার খাদ্য গুডাউন সংলগ্ন এয়াকুব আলীর মেয়ে স্থানীয় পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ইতি আক্তারকে ১৫) বাড়ীতে একা পেয়ে দুন্দিবাড়ী এলাকার আফান উদ্দীনের ছেলে মাহমুদার রহমান (২৫) ধর্ষণ করে। ঘটনাটি প্রকাশ হওয়ার ভয়ে পরে মাহমুদার মেয়েটির গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ঘরের তীরের সাথে ঝুলিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন মেয়েটিকে গুরুত্বর অসুস্থ্য অবস্থায় উদ্ধার করে জলঢাকা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে ১ অক্টোবর মাহমুদার রহমানকে একমাত্র আসামী করে জলঢাকা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে আসামী পলাতক ছিলেন।

এদিকে মামলাটির তদন্ত শেষে ২০১০ সালে ১৪ ফের্রুয়ারী আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন জলঢাকা থানার ওসি আরমান হোসেন। দীর্ঘ স্বাক্ষ্য প্রমান শেষে আদালত আসামীর অনুপস্থিতিতে বুধবার এই রায় প্রদান করেন।