সৈয়দপুর ০১:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অবেশেষে বৈঠকে বসছেন আর্মেনিয়া ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:৪৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর ২০২২ ৩২ বার পড়া হয়েছে
চোখ২৪.নেট অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ প্রায় ১৩ বছর পর আর্মেনিয়া এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বৈঠকে বসছেন। কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের অংশ হিসেবে দুই দেশের প্রেসিডেন্টের বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।

আল আরাবিয়ার খবরে বলা হয়েছে, কয়েক দশক ধরে চলা শত্রুতা দূর করতে আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট নিকোল পাশিনিয়ান এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান চেকপ্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে সাক্ষাতে বসছেন। ১৯১৫ সালে তৎকালীন অটোমান তুর্কি আর্মেনিয়ার নাগরিকদের গণহারে হত্যা করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স এবং আরও কিছু দেশ এই হত্যাকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যদিও আঙ্কারা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

২০০৯ সালে দুই দেশ সম্পর্ক গড়ার উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

আজারবাইজানের সমর্থনে তুরস্ক ১৯৯৩ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করেছিল। দুই বছর আগে (২০২০ সালে) নাগোর্নো-কারাবাখ নিয়ে আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধে জড়ালে তুরস্ক প্রকাশ্যে আজারবাইজানকে সমর্থন দিয়েছিল।

এই ঘটনার পর আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট নিকোল পাশিনিয়ান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য


অবেশেষে বৈঠকে বসছেন আর্মেনিয়া ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট

আপডেট সময় : ১০:৪৮:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ প্রায় ১৩ বছর পর আর্মেনিয়া এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বৈঠকে বসছেন। কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের অংশ হিসেবে দুই দেশের প্রেসিডেন্টের বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।

আল আরাবিয়ার খবরে বলা হয়েছে, কয়েক দশক ধরে চলা শত্রুতা দূর করতে আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট নিকোল পাশিনিয়ান এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান চেকপ্রজাতন্ত্রের রাজধানী প্রাগে সাক্ষাতে বসছেন। ১৯১৫ সালে তৎকালীন অটোমান তুর্কি আর্মেনিয়ার নাগরিকদের গণহারে হত্যা করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স এবং আরও কিছু দেশ এই হত্যাকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যদিও আঙ্কারা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

২০০৯ সালে দুই দেশ সম্পর্ক গড়ার উদ্যোগ নিয়েছিল কিন্তু সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

আজারবাইজানের সমর্থনে তুরস্ক ১৯৯৩ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করেছিল। দুই বছর আগে (২০২০ সালে) নাগোর্নো-কারাবাখ নিয়ে আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধে জড়ালে তুরস্ক প্রকাশ্যে আজারবাইজানকে সমর্থন দিয়েছিল।

এই ঘটনার পর আর্মেনিয়ার প্রেসিডেন্ট নিকোল পাশিনিয়ান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন।