সৈয়দপুর ০১:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বঙ্গবাজারে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১৪:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ এপ্রিল ২০২৩ ৩৫ বার পড়া হয়েছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (ফাইল ছবি)

চোখ২৪.নেট অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডেস্ক রিপোর্টঃ পুরান ঢাকার বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদের আগে এমন একটা দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যে কষ্ট-কান্না, তা সহ্য করা যায় না। কার কেমন ক্ষতি হয়েছে দেখব। যতটুকু পারি তাদের সাহায্য করব।

বুধবার (৫ এপ্রিল) গণভবনে পদ্মা সেতুর সরকারি ঋণের দুই কিস্তি পরিশোধের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‌১৯৯৫ সালে বঙ্গবাজার মার্কেটে সালে আগুন লাগে। এরপর ২০১৮ সালে আগুন লাগে। তারপর আমরা এখানে সুপরিকল্পিত মার্কেট করার প্রকল্প গ্রহণ করি। তখন বেশ কিছু লোক বাধা দেয়। শুধু বাধা নয়, একটা রিটও করে। পরে হাইকোর্ট এটাকে স্থগিত করে। সে সময় যদি এটা স্থগিত না করা হতো, তাহলে আমরা এখানে একটা ভালো মার্কেট তৈরি করে দিতে পারতাম। তাহলে আজ এ দিনটি হয়তো দেখতে হতো না।

প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবাজারে আগুন নেভানোর সময় ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে হামলাকারীদের বিষয়ে বলেন, কিছু লোকের আচরণ আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। যখনই আগুন লেগেছে, তখনই ফায়ার সার্ভিসের লোকজন সেখানে চলে গেছে। তাদের সাথে নৌবাহিনী, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, আনসার বাহিন সকাল থেকে কাজ করেছে। অথচ কথা নেই বার্তা নেই, একদল লোক  দুপুরের পর লাঠি নিয়ে ফায়ার সার্ভিস অফিসের ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালানো শুরু করল।

যারা সেখানে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য


বঙ্গবাজারে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

আপডেট সময় : ১১:১৪:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ এপ্রিল ২০২৩

ডেস্ক রিপোর্টঃ পুরান ঢাকার বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদের আগে এমন একটা দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের যে কষ্ট-কান্না, তা সহ্য করা যায় না। কার কেমন ক্ষতি হয়েছে দেখব। যতটুকু পারি তাদের সাহায্য করব।

বুধবার (৫ এপ্রিল) গণভবনে পদ্মা সেতুর সরকারি ঋণের দুই কিস্তি পরিশোধের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের বিষয়ে কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‌১৯৯৫ সালে বঙ্গবাজার মার্কেটে সালে আগুন লাগে। এরপর ২০১৮ সালে আগুন লাগে। তারপর আমরা এখানে সুপরিকল্পিত মার্কেট করার প্রকল্প গ্রহণ করি। তখন বেশ কিছু লোক বাধা দেয়। শুধু বাধা নয়, একটা রিটও করে। পরে হাইকোর্ট এটাকে স্থগিত করে। সে সময় যদি এটা স্থগিত না করা হতো, তাহলে আমরা এখানে একটা ভালো মার্কেট তৈরি করে দিতে পারতাম। তাহলে আজ এ দিনটি হয়তো দেখতে হতো না।

প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবাজারে আগুন নেভানোর সময় ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে হামলাকারীদের বিষয়ে বলেন, কিছু লোকের আচরণ আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। যখনই আগুন লেগেছে, তখনই ফায়ার সার্ভিসের লোকজন সেখানে চলে গেছে। তাদের সাথে নৌবাহিনী, সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, আনসার বাহিন সকাল থেকে কাজ করেছে। অথচ কথা নেই বার্তা নেই, একদল লোক  দুপুরের পর লাঠি নিয়ে ফায়ার সার্ভিস অফিসের ভেতরে ঢুকে ভাঙচুর চালানো শুরু করল।

যারা সেখানে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।