সৈয়দপুর ০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বর্ধিত শুল্কায়নেই আমদানিকৃত জিরা খালাসে লোকসানে ব্যবসায়ীরা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৫২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩ ১০০ বার পড়া হয়েছে
চোখ২৪.নেট অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ অবশেষে বর্ধিত শুল্কায়ন মূল্যেই ভারত থেকে আমদানিকৃত জিরা খালাস করেছেন হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) থেকে জিরা খালাস শুরু করে তারা।

এর পূর্বে জিরার শুল্কায়ন মূল্য প্রতি টন ১ হাজার ৮৫০ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। লোকসানের আশঙ্কায় গত ২৫ জুলাই থেকে জিরা খালাস বন্ধ রাখে ব্যবসায়ীরা। এতে বন্দরে আটকা পড়ে ভারত থেকে আমদানি করা ১ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন জিরা।

এদিকে বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবিতে কাস্টমসের বিভিন্ন দফতরে দেনদরবার করেও কোনো ফল না হওয়ায় অবশেষে বর্ধিত শুল্কায়ন মূল্যেই আমদানিকৃত জিরা খালাস শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা জানায়, টন প্রতি দ্বিগুণ শুল্কায়ন মুল্য বৃদ্ধি হওয়ায় আমাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে প্রভাব পড়তে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য


বর্ধিত শুল্কায়নেই আমদানিকৃত জিরা খালাসে লোকসানে ব্যবসায়ীরা

আপডেট সময় : ০৬:৫২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ অবশেষে বর্ধিত শুল্কায়ন মূল্যেই ভারত থেকে আমদানিকৃত জিরা খালাস করেছেন হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) থেকে জিরা খালাস শুরু করে তারা।

এর পূর্বে জিরার শুল্কায়ন মূল্য প্রতি টন ১ হাজার ৮৫০ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৩ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। লোকসানের আশঙ্কায় গত ২৫ জুলাই থেকে জিরা খালাস বন্ধ রাখে ব্যবসায়ীরা। এতে বন্দরে আটকা পড়ে ভারত থেকে আমদানি করা ১ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন জিরা।

এদিকে বর্ধিত মূল্য প্রত্যাহারের দাবিতে কাস্টমসের বিভিন্ন দফতরে দেনদরবার করেও কোনো ফল না হওয়ায় অবশেষে বর্ধিত শুল্কায়ন মূল্যেই আমদানিকৃত জিরা খালাস শুরু করেছেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা জানায়, টন প্রতি দ্বিগুণ শুল্কায়ন মুল্য বৃদ্ধি হওয়ায় আমাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে প্রভাব পড়তে পারে।