সৈয়দপুর ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১১ জুলাই থেকে রুপিতে লেনদেন শুরু

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০২:৩৪:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩ ৭৫ বার পড়া হয়েছে
চোখ২৪.নেট অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ডেস্ক রিপোর্ট: আগামী ১১ জুলাই থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রুপিতে লেনদেন শুরু হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে দুই প্রতিবেশী দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ লেনদেনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দুই দেশের মধ্যে সম্মত ট্রেডিং মেকানিজম অনুসারে, বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা ওই দিন থেকে রুপিতে পেতে পারবে রপ্তানি আয় এবং এর সমমূল্যের অর্থ আমদানি বিল নিষ্পত্তির জন্য ব্যবহার করা যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ইতোমধ্যে সোনালী ও ইস্টার্ন ব্যাংক রুপি লেনদেনে বিশেষ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক থেকে অনুমোদন পেয়েছে। প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমাণে রুপিতে লেনদেন হবে। পর্যায়ক্রমে তা বাড়বে। পরবর্তীতে টাকায় লেনদেন চালু করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ভারতে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ এবং প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে। এদিকে ডলার সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সেপ্টেম্বরে দেশে টাকা-রুপি ভিত্তিক ডেবিট কার্ড চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কার্ডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা টাকা দিয়ে যেমন দেশের মধ্যে কেনাকাটা করতে পারবেন, তেমনি একই কার্ড দিয়ে ভারতে রুপিতেও কেনাকাটা করতে পারবেন। এই কার্ডের মাধ্যমে ডাবল কারেন্সি এক্সচেঞ্জের প্রয়োজনীয়তা মিটবে বলে আশা করা হচ্ছে।

যার ফলে টাকাকে ডলারে এবং এরপর ডলারকে রুপিতে রূপান্তর করতে ৬% এক্সপেন্ডিচার লস সাশ্রয় হবে বলে জানা গেছে। ফলে যেসব বাংলাদেশি পর্যটক ঘন ঘন ভারতে ভ্রমণে যান তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য


১১ জুলাই থেকে রুপিতে লেনদেন শুরু

আপডেট সময় : ০২:৩৪:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩

ডেস্ক রিপোর্ট: আগামী ১১ জুলাই থেকে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রুপিতে লেনদেন শুরু হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে দুই প্রতিবেশী দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ লেনদেনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দুই দেশের মধ্যে সম্মত ট্রেডিং মেকানিজম অনুসারে, বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা ওই দিন থেকে রুপিতে পেতে পারবে রপ্তানি আয় এবং এর সমমূল্যের অর্থ আমদানি বিল নিষ্পত্তির জন্য ব্যবহার করা যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ইতোমধ্যে সোনালী ও ইস্টার্ন ব্যাংক রুপি লেনদেনে বিশেষ অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক থেকে অনুমোদন পেয়েছে। প্রাথমিকভাবে অল্প পরিমাণে রুপিতে লেনদেন হবে। পর্যায়ক্রমে তা বাড়বে। পরবর্তীতে টাকায় লেনদেন চালু করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ভারতে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ এবং প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে। এদিকে ডলার সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সেপ্টেম্বরে দেশে টাকা-রুপি ভিত্তিক ডেবিট কার্ড চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কার্ডের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা টাকা দিয়ে যেমন দেশের মধ্যে কেনাকাটা করতে পারবেন, তেমনি একই কার্ড দিয়ে ভারতে রুপিতেও কেনাকাটা করতে পারবেন। এই কার্ডের মাধ্যমে ডাবল কারেন্সি এক্সচেঞ্জের প্রয়োজনীয়তা মিটবে বলে আশা করা হচ্ছে।

যার ফলে টাকাকে ডলারে এবং এরপর ডলারকে রুপিতে রূপান্তর করতে ৬% এক্সপেন্ডিচার লস সাশ্রয় হবে বলে জানা গেছে। ফলে যেসব বাংলাদেশি পর্যটক ঘন ঘন ভারতে ভ্রমণে যান তাদের জন্য এটি বিশেষভাবে উপকারী হবে।